ঢাকা , রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

সিনহা হত্যায় পুলিশের করা মামলার তিন সাক্ষী গ্রেপ্তার

  • Fahim Hasan
  • প্রকাশিত : ১১:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ অগাস্ট ২০২০
  • ১২১৮ পঠিত

মেজর (অব.) সিনহা হত্যা মামলায় কক্সবাজারের বাহারছড়া এলাকার তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। তাঁরা সবাই সিনহা হত্যার পর পুলিশের করা মামলার সাক্ষী।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখা এ খবর জানিয়েছে।

র‌্যাব জানিয়েছে, আদালতের কাছে তারা এই তিন জনকে ১০ দিনের রিমান্ড চেয়েছেন।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মো. নুরুল আমিন, মো. আয়াছ ও মো. নিজাম উদ্দিন।

মো. নুরুল আমিন টেকনাফের মারিশবুনিয়ায় কমিউনিটি পুলিশ সদস্য। গত ৩১ জুলাই মেজর (অব.) সিনহা হত্যাকান্ডের পর পুলিশ বাদি হয়ে টেকনাফ থানায় মামলা করে।

ওই মামলায় টেকনাফ থানার উপপরিদর্শক নন্দদুলাল রক্ষিত বলেন, কমিউনিটি পুলিশের সদস্য নুরুল আমিন সে রাতে মুঠোফোনে ফাঁড়ির ইনচার্জকে জানান, কয়েকজন ডাকিত পাহাড়ে ছোট ছোট টর্চ লাইট জ্বেলে এদিক সেদিক হাঁটাহাঁটি করছে। এরপর নিজামউদ্দিন মাইকে ডাকাত এসেছে বলে ঘোষণা দেন ও গ্রামবাসীকে একত্রিত হতে বলেন। তাঁরা নেমে এসে মেরিন ড্রাইভ দিয়ে কক্সবাজার যাওয়ার সময়, নুরুল আমিন ফোনে বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ লিয়াকত আলীকে খবর দেন।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গ্রেপ্তার তিনজন ঘটনার পর থেকে নিখোঁজ ছিলেন।

মেজর (অব) সিনহার বোন শাহরিয়া শারমিন ফেরদৌসের দায়ের করা হত্যা মামলায় এই নিয়ে দশজন গ্রেপ্তার হলেন।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক আশিক বিল্লাহ জানান, এই হত্যাকান্ডে কার কি দায় রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের পর সে সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে।

Tag :
জনপ্রিয়

সিনহা হত্যায় পুলিশের করা মামলার তিন সাক্ষী গ্রেপ্তার

প্রকাশিত : ১১:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ অগাস্ট ২০২০

মেজর (অব.) সিনহা হত্যা মামলায় কক্সবাজারের বাহারছড়া এলাকার তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। তাঁরা সবাই সিনহা হত্যার পর পুলিশের করা মামলার সাক্ষী।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখা এ খবর জানিয়েছে।

র‌্যাব জানিয়েছে, আদালতের কাছে তারা এই তিন জনকে ১০ দিনের রিমান্ড চেয়েছেন।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মো. নুরুল আমিন, মো. আয়াছ ও মো. নিজাম উদ্দিন।

মো. নুরুল আমিন টেকনাফের মারিশবুনিয়ায় কমিউনিটি পুলিশ সদস্য। গত ৩১ জুলাই মেজর (অব.) সিনহা হত্যাকান্ডের পর পুলিশ বাদি হয়ে টেকনাফ থানায় মামলা করে।

ওই মামলায় টেকনাফ থানার উপপরিদর্শক নন্দদুলাল রক্ষিত বলেন, কমিউনিটি পুলিশের সদস্য নুরুল আমিন সে রাতে মুঠোফোনে ফাঁড়ির ইনচার্জকে জানান, কয়েকজন ডাকিত পাহাড়ে ছোট ছোট টর্চ লাইট জ্বেলে এদিক সেদিক হাঁটাহাঁটি করছে। এরপর নিজামউদ্দিন মাইকে ডাকাত এসেছে বলে ঘোষণা দেন ও গ্রামবাসীকে একত্রিত হতে বলেন। তাঁরা নেমে এসে মেরিন ড্রাইভ দিয়ে কক্সবাজার যাওয়ার সময়, নুরুল আমিন ফোনে বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ লিয়াকত আলীকে খবর দেন।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গ্রেপ্তার তিনজন ঘটনার পর থেকে নিখোঁজ ছিলেন।

মেজর (অব) সিনহার বোন শাহরিয়া শারমিন ফেরদৌসের দায়ের করা হত্যা মামলায় এই নিয়ে দশজন গ্রেপ্তার হলেন।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক আশিক বিল্লাহ জানান, এই হত্যাকান্ডে কার কি দায় রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের পর সে সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে।