ঢাকা , মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
রমজানে মাধ্যমিক স্কুল খোলা থাকবে ১৫ দিন, প্রাথমিক স্কুল ১০ দিন খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে টেকনাফ সীমান্তের হোয়াইক্যং এলাকা দিয়ে আজ অস্ত্র নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে মিয়ানমারের সেনা সাদ সাহেব রুজু করার পর দেওবন্দের মাসআলা খতম হয়ে গেছে : মাওলানা আরশাদ মাদানী চলছে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের দ্বিতীয় দিনের বয়ান পুলিশ সদস্যসহ বিশ্ব ইজতেমায় ৭ জনের মৃত্যু বর্তমান সরকারের সঙ্গে সব দেশ কাজ করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়পুরহাটে স্কুলছাত্র হত্যায় ১১ জনের মৃত্যুদণ্ড দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু ‘শরীফ থেকে শরীফা’ গল্প পর্যালোচনায় কমিটি গঠন করলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়

গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৭৮৫১২, ফের বাড়ল সংক্রমণ হার

  • নিউজ ডেস্ক
  • প্রকাশিত : ১২:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ অগাস্ট ২০২০
  • ১৪২৮ পঠিত

দেশে দৈনিক নতুন সংক্রমণ পাঁচ দিন ধরেই রয়েছে ৭৫ হাজারেরও বেশি। আজ তা সাড়ে ৭৮ হাজার। এই বৃদ্ধির জেরে দেশে মোট আক্রান্ত ৩৬ লক্ষ পেরিয়ে গেল। গত দু’দিনে ভারতে দৈনিক সংক্রমণ বৃদ্ধি বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ। আক্রান্তের পাশাপাশি মৃত্যুতে মেক্সিকোকে পিছনে ফেলে তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে ভারত। সুস্থ হয়ে ওঠার হার ৭৬ শতাংশের বেশি হলেও গত কয়েক দিনের তুলনায় আজ বাড়ল সংক্রমণ হার।

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুসারে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৭৮ হাজার ৫১২ জন নতুন করে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। যার জেরে দেশের মোট আক্রান্ত হলেন ৩৬ লক্ষ ২১ হাজার ২৪৫ জন। ওই সময়ের মধ্যে আমেরিকা ও ব্রাজিলে নতুন আক্রান্তের সংখ্যা যথাক্রমে ৩৫ হাজার ৩১৬ ও ১৬ হাজার ১৫৮ জন। অর্থাৎ আমেরিকা ও ব্রাজিলের তুলনায় ভারতে রোজ বেশি লোক নতুন করে করোনা আক্রান্ত হচ্ছেন। এই ধারা গত ১৫ দিন ধরেই অব্যাহত। আক্রান্তের নিরিখে বিশ্বে প্রথম স্থানে থাকা আমেরিকাতে মোট আক্রান্ত ৫৯ লক্ষ ৯৫ হাজার ও দ্বিতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলে ৩৮ লক্ষ ৬২ হাজার।

প্রতি দিন যে সংখ্যক মানুষের পরীক্ষা হচ্ছে তার মধ্যে যত শতাংশের কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ আসছে সেটাকেই বলা হচ্ছে পজিটিভিটি রেট বা সংক্রমণের হার। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সংক্রমণ হার ৯.২৮ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় পরীক্ষা হয়েছে ৮ লক্ষ ৪৬ হাজার ২৭৮ জনের। যা গত চার দিনের তুলনায় কম।

আক্রান্তের সংখ্যা যেমন রোজ বাড়ছে, তেমনই প্রচুর মানুষ সুস্থও হয়ে উঠছেন। দেশে কোভিড রোগীর সুস্থ হয়ে ওঠার পরিসংখ্যান শুরু থেকেই আশাব্যাঞ্জক। এখনও পর্যন্ত মোট ২৭ লক্ষ ৭৪ হাজার ৮০১ জন করোনার কবল থেকে মুক্ত হয়েছেন। অর্থাৎ দেশে মোট আক্রান্তের তিন চতুর্থাংশেরও বেশি সুস্থ হয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৬০ হাজার ৮৬৮ জন।

স্পেন, ফ্রান্স, ইটালি, ব্রিটেনের মতো দেশকে আগেই পিছনে ফেলেছিল ভারত। এ বার মেক্সিকোকে পিছনে ফেলে মৃত্যুর নিরিখে বিশ্বের তৃতীয় স্থানে উঠে এল ভারত। তবে আমেরিকা ও ব্রাজিলের তুলনায় ভারতে মোট মৃত্যু অনেক কম। পাশাপাশি ওই সব দেশগুলির তুলনায় ভারতে মৃত্যুর হারও অনেকটাই কম। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুসারে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার জেরে মৃত্যু হয়েছে ৯৭১ জনের। এ নিয়ে দেশে মোট ৬৪ হাজার ৪৬৯ জনের প্রাণ কাড়ল করোনাভাইরাস। এর মধ্যে মহারাষ্ট্রেই মারা গিয়েছেন ২৪ হাজার ৩৯৯ জন। দ্বিতীয় স্থানে থাকা তামিলনাড়ুতে মোট মৃত ৭ হাজার ছাড়িয়েছে। তৃতীয় স্থানে থাকা কর্নাটকে মৃতের সংখ্যা পাঁচ হাজার ৫৮৯। দেশের রাজধানীতে সংখ্যাটা ৪ হাজার ৪২৬ জন। অন্ধ্রপ্রদেশ (৩,৮৮৪), উত্তরপ্রদেশ (৩,৪২৩), পশ্চিমবঙ্গ (৩,১৭৬), গুজরাত (৩,০০৬) মৃত্যু তালিকায় উপরের দিকে রয়েছে। পঞ্জাব (১,৪০৪), মধ্যপ্রদেশ (১৩,৭৪), রাজস্থানে (১,০৪৩) মোট মৃত্যু এক হাজার ছাড়িয়েছে। এর পর তালিকায় রয়েছে পঞ্জাব, রাজস্থান, তেলঙ্গানা, হরিয়ানা, জম্মু ও কাশ্মীর, বিহার, ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড, উত্তরাখণ্ড, ছত্তীসগঢ়, গোয়া-র মতো রাজ্যগুলি।

কোভিডে আক্রান্ত ও মৃত্যু দু’টি তালিকাতেই শুরু থেকেই শীর্ষে মহারাষ্ট্র। সেখানে মোট আক্রান্ত ৭ লক্ষ ৮০ হাজার ৬৮৯ জন, রোজ আক্রান্ত বাড়ছে প্রায় ১৫ হাজারের বেশি। তামিলনাড়ুকে পিছনে ফেলে সংক্রমণ তালিকার দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে অন্ধ্রপ্রদেশ। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে সেখানে দৈনিক আক্রান্ত হচ্ছে ১০ হাজার। সেখানে মোট আক্রান্ত ৪ লক্ষ ২৪ হাজার।  তামিলনাড়ুতে মোট আক্রান্ত চার লক্ষ ২২ হাজার। তামিলনাড়ুতে দৈনিক সংক্রমণ বৃদ্ধি আগের থেকে একটু কম হচ্ছে। চতুর্থ স্থানে থাকা কর্নাটকে মোট সংক্রমিত হয়েছেন ৩ লক্ষ ৩৫ হাজার। উত্তরপ্রদেশেও মোট আক্রান্ত ২ লক্ষ ২৫ হাজার। দিল্লি (১,৭৩,৩৯০) ও পশ্চিমবঙ্গ (১,৫৯,৭৮৫), বিহার (১,৩৫,০৩৫) ও তেলঙ্গানাতে (১,২৪,৯৬৩) মোট আক্রান্তের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য। অসম ও ওড়িশাতে মোট আক্রান্ত এক লক্ষ ছাড়িয়েছে।

গুজরাতে মোট আক্রান্ত এখন ৯৫ হাজার। রাজস্থানে সংখ্যাটা ৮০ হাজার ছাড়িয়েছে। কেরল ৭০ হাজার পার করেছে। হরিয়ানা ও মধ্যপ্রদেশে মোট আক্রান্ত ৬০ হাজারের বেশি। পঞ্জাবে ৫২ হাজার, জম্ম ও কাশ্মীরে ৩৭ হাজার ও ঝাড়খণ্ডে মোট আক্রান্ত ৩৮ হাজার। এর পর ক্রমান্বয়ে রয়েছে, ছত্তীসগঢ়, উত্তরাখণ্ড, গোয়া, ত্রিপুরা। মণিপুর, হিমাচল প্রদেশ, নাগাল্যান্ড, অরুণাচল প্রদেশের মতো রাজ্যে মোট আক্রান্ত ১০ হাজারের কম।

পশ্চিমবঙ্গে দৈনিক নতুন করোনা সংক্রমণ তিন হাজারের আশেপাশে ঘোরাফেরা করছে। রবিবার রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের প্রকাশিত বুলেটিন অনুসারে, নতুন করে ৩ হাজার ১৯ জনের দেহে করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব মিলেছে। এ নিয়ে রাজ্যে মোট আক্রান্ত হলেন ১ লক্ষ ৫৯ হাজার ৭৮৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ৫০ জনের। করোনার কবলে এ রাজ্যে এখনও অবধি প্রাণ হারিয়েছেন ৩ হাজার ১৭৬ জন।

Tag :
জনপ্রিয়

রমজানে মাধ্যমিক স্কুল খোলা থাকবে ১৫ দিন, প্রাথমিক স্কুল ১০ দিন

গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৭৮৫১২, ফের বাড়ল সংক্রমণ হার

প্রকাশিত : ১২:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ অগাস্ট ২০২০

দেশে দৈনিক নতুন সংক্রমণ পাঁচ দিন ধরেই রয়েছে ৭৫ হাজারেরও বেশি। আজ তা সাড়ে ৭৮ হাজার। এই বৃদ্ধির জেরে দেশে মোট আক্রান্ত ৩৬ লক্ষ পেরিয়ে গেল। গত দু’দিনে ভারতে দৈনিক সংক্রমণ বৃদ্ধি বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ। আক্রান্তের পাশাপাশি মৃত্যুতে মেক্সিকোকে পিছনে ফেলে তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে ভারত। সুস্থ হয়ে ওঠার হার ৭৬ শতাংশের বেশি হলেও গত কয়েক দিনের তুলনায় আজ বাড়ল সংক্রমণ হার।

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুসারে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৭৮ হাজার ৫১২ জন নতুন করে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। যার জেরে দেশের মোট আক্রান্ত হলেন ৩৬ লক্ষ ২১ হাজার ২৪৫ জন। ওই সময়ের মধ্যে আমেরিকা ও ব্রাজিলে নতুন আক্রান্তের সংখ্যা যথাক্রমে ৩৫ হাজার ৩১৬ ও ১৬ হাজার ১৫৮ জন। অর্থাৎ আমেরিকা ও ব্রাজিলের তুলনায় ভারতে রোজ বেশি লোক নতুন করে করোনা আক্রান্ত হচ্ছেন। এই ধারা গত ১৫ দিন ধরেই অব্যাহত। আক্রান্তের নিরিখে বিশ্বে প্রথম স্থানে থাকা আমেরিকাতে মোট আক্রান্ত ৫৯ লক্ষ ৯৫ হাজার ও দ্বিতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলে ৩৮ লক্ষ ৬২ হাজার।

প্রতি দিন যে সংখ্যক মানুষের পরীক্ষা হচ্ছে তার মধ্যে যত শতাংশের কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ আসছে সেটাকেই বলা হচ্ছে পজিটিভিটি রেট বা সংক্রমণের হার। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সংক্রমণ হার ৯.২৮ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় পরীক্ষা হয়েছে ৮ লক্ষ ৪৬ হাজার ২৭৮ জনের। যা গত চার দিনের তুলনায় কম।

আক্রান্তের সংখ্যা যেমন রোজ বাড়ছে, তেমনই প্রচুর মানুষ সুস্থও হয়ে উঠছেন। দেশে কোভিড রোগীর সুস্থ হয়ে ওঠার পরিসংখ্যান শুরু থেকেই আশাব্যাঞ্জক। এখনও পর্যন্ত মোট ২৭ লক্ষ ৭৪ হাজার ৮০১ জন করোনার কবল থেকে মুক্ত হয়েছেন। অর্থাৎ দেশে মোট আক্রান্তের তিন চতুর্থাংশেরও বেশি সুস্থ হয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৬০ হাজার ৮৬৮ জন।

স্পেন, ফ্রান্স, ইটালি, ব্রিটেনের মতো দেশকে আগেই পিছনে ফেলেছিল ভারত। এ বার মেক্সিকোকে পিছনে ফেলে মৃত্যুর নিরিখে বিশ্বের তৃতীয় স্থানে উঠে এল ভারত। তবে আমেরিকা ও ব্রাজিলের তুলনায় ভারতে মোট মৃত্যু অনেক কম। পাশাপাশি ওই সব দেশগুলির তুলনায় ভারতে মৃত্যুর হারও অনেকটাই কম। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুসারে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার জেরে মৃত্যু হয়েছে ৯৭১ জনের। এ নিয়ে দেশে মোট ৬৪ হাজার ৪৬৯ জনের প্রাণ কাড়ল করোনাভাইরাস। এর মধ্যে মহারাষ্ট্রেই মারা গিয়েছেন ২৪ হাজার ৩৯৯ জন। দ্বিতীয় স্থানে থাকা তামিলনাড়ুতে মোট মৃত ৭ হাজার ছাড়িয়েছে। তৃতীয় স্থানে থাকা কর্নাটকে মৃতের সংখ্যা পাঁচ হাজার ৫৮৯। দেশের রাজধানীতে সংখ্যাটা ৪ হাজার ৪২৬ জন। অন্ধ্রপ্রদেশ (৩,৮৮৪), উত্তরপ্রদেশ (৩,৪২৩), পশ্চিমবঙ্গ (৩,১৭৬), গুজরাত (৩,০০৬) মৃত্যু তালিকায় উপরের দিকে রয়েছে। পঞ্জাব (১,৪০৪), মধ্যপ্রদেশ (১৩,৭৪), রাজস্থানে (১,০৪৩) মোট মৃত্যু এক হাজার ছাড়িয়েছে। এর পর তালিকায় রয়েছে পঞ্জাব, রাজস্থান, তেলঙ্গানা, হরিয়ানা, জম্মু ও কাশ্মীর, বিহার, ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড, উত্তরাখণ্ড, ছত্তীসগঢ়, গোয়া-র মতো রাজ্যগুলি।

কোভিডে আক্রান্ত ও মৃত্যু দু’টি তালিকাতেই শুরু থেকেই শীর্ষে মহারাষ্ট্র। সেখানে মোট আক্রান্ত ৭ লক্ষ ৮০ হাজার ৬৮৯ জন, রোজ আক্রান্ত বাড়ছে প্রায় ১৫ হাজারের বেশি। তামিলনাড়ুকে পিছনে ফেলে সংক্রমণ তালিকার দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে অন্ধ্রপ্রদেশ। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে সেখানে দৈনিক আক্রান্ত হচ্ছে ১০ হাজার। সেখানে মোট আক্রান্ত ৪ লক্ষ ২৪ হাজার।  তামিলনাড়ুতে মোট আক্রান্ত চার লক্ষ ২২ হাজার। তামিলনাড়ুতে দৈনিক সংক্রমণ বৃদ্ধি আগের থেকে একটু কম হচ্ছে। চতুর্থ স্থানে থাকা কর্নাটকে মোট সংক্রমিত হয়েছেন ৩ লক্ষ ৩৫ হাজার। উত্তরপ্রদেশেও মোট আক্রান্ত ২ লক্ষ ২৫ হাজার। দিল্লি (১,৭৩,৩৯০) ও পশ্চিমবঙ্গ (১,৫৯,৭৮৫), বিহার (১,৩৫,০৩৫) ও তেলঙ্গানাতে (১,২৪,৯৬৩) মোট আক্রান্তের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য। অসম ও ওড়িশাতে মোট আক্রান্ত এক লক্ষ ছাড়িয়েছে।

গুজরাতে মোট আক্রান্ত এখন ৯৫ হাজার। রাজস্থানে সংখ্যাটা ৮০ হাজার ছাড়িয়েছে। কেরল ৭০ হাজার পার করেছে। হরিয়ানা ও মধ্যপ্রদেশে মোট আক্রান্ত ৬০ হাজারের বেশি। পঞ্জাবে ৫২ হাজার, জম্ম ও কাশ্মীরে ৩৭ হাজার ও ঝাড়খণ্ডে মোট আক্রান্ত ৩৮ হাজার। এর পর ক্রমান্বয়ে রয়েছে, ছত্তীসগঢ়, উত্তরাখণ্ড, গোয়া, ত্রিপুরা। মণিপুর, হিমাচল প্রদেশ, নাগাল্যান্ড, অরুণাচল প্রদেশের মতো রাজ্যে মোট আক্রান্ত ১০ হাজারের কম।

পশ্চিমবঙ্গে দৈনিক নতুন করোনা সংক্রমণ তিন হাজারের আশেপাশে ঘোরাফেরা করছে। রবিবার রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের প্রকাশিত বুলেটিন অনুসারে, নতুন করে ৩ হাজার ১৯ জনের দেহে করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব মিলেছে। এ নিয়ে রাজ্যে মোট আক্রান্ত হলেন ১ লক্ষ ৫৯ হাজার ৭৮৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ৫০ জনের। করোনার কবলে এ রাজ্যে এখনও অবধি প্রাণ হারিয়েছেন ৩ হাজার ১৭৬ জন।