রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আমজাদ হোসেন অর্ণব। তবে মনের জোড়ে করোনাকে হারিয়ে আবারো ফিরে এসেছেন তিনি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আমজাদ হোসেন অর্ণব বলেন, করোনার ঝুঁকির মধ্যেও সরকারী নির্দেশনা অনুসারে জেলার সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করেছি। দায়িত্ব পালনে ছিলাম অপোষহীন।
হঠাৎ একদিন অনুভব করলাম শরীর খারাপের দিকে যাচ্ছে। দেখা দিচ্ছে করোনার উপসর্গ। ১৬ মে করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসে। তারপর থেকে হোম আইসোলেশনে ছিলাম। তিন বার পরীক্ষায় সর্বশেষ ২৮ মে করোনা রিপোর্ট আসে নেগেটিভ।
তিনি আরো বলেন, করোনা জয়ের প্রথম হাতিয়ার ছিলো নিজের মনোবল। নিয়মিত বেশ কয়েকটি ওষুধ সেবন করার পাশাপাশি ভিটামিন সি ও ডি যুক্ত খাবার খেয়েছি। সাথে ছিল গরম পানি।
৩৬তম বিসিএসে উত্তীর্ণ হয়ে ২০১৮ সালে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে যোগদান করেন।
রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আমজাদ হোসেন অর্ণব। তবে মনের জোড়ে করোনাকে হারিয়ে আবারো ফিরে এসেছেন তিনি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আমজাদ হোসেন অর্ণব বলেন, করোনার ঝুঁকির মধ্যেও সরকারী নির্দেশনা অনুসারে জেলার সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করেছি। দায়িত্ব পালনে ছিলাম অপোষহীন।
হঠাৎ একদিন অনুভব করলাম শরীর খারাপের দিকে যাচ্ছে। দেখা দিচ্ছে করোনার উপসর্গ। ১৬ মে করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসে। তারপর থেকে হোম আইসোলেশনে ছিলাম। তিন বার পরীক্ষায় সর্বশেষ ২৮ মে করোনা রিপোর্ট আসে নেগেটিভ।
তিনি আরো বলেন, করোনা জয়ের প্রথম হাতিয়ার ছিলো নিজের মনোবল। নিয়মিত বেশ কয়েকটি ওষুধ সেবন করার পাশাপাশি ভিটামিন সি ও ডি যুক্ত খাবার খেয়েছি। সাথে ছিল গরম পানি।
৩৬তম বিসিএসে উত্তীর্ণ হয়ে ২০১৮ সালে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে যোগদান করেন।