বিমানবন্দর, টঙ্গী ও গাজীপুর স্টেশনে ট্রেন থামবে না, সবাইকে কমলাপুর থেকেই ট্রেনে উঠতে হবে। স্লিপার বার্থের বিছানাপত্র দেয়া হবে না। ট্রেনে খাবার বিক্রি বন্ধ। এক কামরা থেকে অন্য কামরায় বিচরণ করা যাবে না। শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষার জন্য ট্রেন ছাড়ার ১ ঘণ্টা আগে স্টেশনে প্রবেশ করতে হবে, অন্যথায় ট্রেনে উঠতে দেয়া হবে না। মাস্ক ছাড়া ট্রেন তো দূরের কথা, স্টেশন এলাকাতেই প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। থার্মাল স্ক্যানার নিয়ে তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হবে। ট্রেনে উঠার সময় জীবাণুনাশক পানি থাকবে, সেখানে পা চুবিয়ে ট্রেনে উঠতে হবে। কোনো অসুস্থ রোগী ট্রেনে ভ্রমণ করতে পারবেন না। ট্রেনে হকার ভিক্ষুক প্রবেশ করবে না।
৩১ মে সুবর্ণ, সোনার বাংলা, কলোনি, পঞ্চগড়, লালমনি, বনলতা, উদয়ন ও চিত্রা এক্সপ্রেস এই ৮টি ট্রেন দিয়ে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হলেও আগামী ৩ জুন থেকে চালু হবে তিস্তা, বেনাপোল, নীলসাগর, রূপসা, কপোতাক্ষ, মধুমতী, মেঘনা, কিশোরগঞ্জ, উপকূল, ব্রহ্মপুত্র ও কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস -এই ১১টি ট্রেন।
১০০% টিকিট অনলাইনে, কাউন্টারে কোন টিকিট বিক্রি হবে না। মোট আসনের অর্ধেক টিকিট বিক্রি হবে। এক সিট পর পর যাত্রী বসবে। টিকিটের দাম বাড়ছে না। প্রতিটি ট্রেনের সময়সূচী আগের মতই থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন ছাড়া স্টপেজ স্টেশন রাখা হবে না।
বন্ধ থাকবে সকল মেইল কমিউটার ও লোকাল ট্রেন।