ঢাকা , সোমবার, ০৫ মে ২০২৫, ২১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
৩ এপ্রিল ছুটি ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্‌ল কোম্পানির সব ধরনের ইন্টারনেটের দাম কমছে ১০ শতাংশ। রমজানে মাধ্যমিক স্কুল খোলা থাকবে ১৫ দিন, প্রাথমিক স্কুল ১০ দিন খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে টেকনাফ সীমান্তের হোয়াইক্যং এলাকা দিয়ে আজ অস্ত্র নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে মিয়ানমারের সেনা সাদ সাহেব রুজু করার পর দেওবন্দের মাসআলা খতম হয়ে গেছে : মাওলানা আরশাদ মাদানী চলছে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের দ্বিতীয় দিনের বয়ান পুলিশ সদস্যসহ বিশ্ব ইজতেমায় ৭ জনের মৃত্যু বর্তমান সরকারের সঙ্গে সব দেশ কাজ করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়পুরহাটে স্কুলছাত্র হত্যায় ১১ জনের মৃত্যুদণ্ড

৩ বছরে ব্যয় হবে ৯৪ হাজার কোটি টাকা

  • নিউজ ডেস্ক
  • প্রকাশিত : ০২:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জুন ২০২০
  • ৮১৪ পঠিত

বরাদ্দে বড় ধরনের পরিবর্তন ছাড়াই করোনাভাইরাস মোকাবেলায় ‘স্বাস্থ্য খাতে’ মধ্যমেয়াদি (২০২০-২৩) পরিকল্পনা তৈরি করেছে সরকার। এর আওতায় প্রায় ৯৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা হবে। বছরে ব্যয় বৃদ্ধির হার গড়ে ১১ দশমিক ১০ শতাংশ।

পরিকল্পনার অংশ হিসেবে কোভিড-১৯ মোকাবেলায় জরুরি পদক্ষেপ হিসেবে স্বাস্থ্য খাতে ২ হাজার ৫শ’ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। দাতা সংস্থার অর্থায়নে তা বাস্তবায়ন করা হবে। আর গবেষণার জন্য সরকারের নিজস্ব খাত থেকে ১শ’ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গর্ভনর ড. আতিউর রহমান বলেন, স্বাস্থ্য খাতে আমাদের নজর দিতে হবে। যদিও এবারের বাজেট স্বাস্থ্য খাতে যে বরাদ্দ দিয়েছে তা যথেষ্ট নয়। এ বরাদ্দ দিয়ে স্বাস্থ্য খাত মেরামত সম্ভব নয়। এ জন্য আগামী বছরগুলোতেও বরাদ্দ বাড়াতে হবে।

স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ কম প্রসঙ্গে বাজেটত্তোর সংবাদ সম্মেলনে অর্থ সচিব আবদুর রউফ তালুকদার বলেন, এ খাতে বরাদ্দ আরও বাড়ানো গেলে ভালো হতো। কিন্তু মনে রাখতে হবে, ব্যয় করার সক্ষমতা আমাদের কতটুকু। প্রতি বছর স্বাস্থ্য খাত বরাদ্দের অতিরিক্ত এক হাজার থেকে দেড় হাজার কোটি টাকার বেশি ব্যয় করতে পারে না। এ বছর আমরা সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা বেশি বরাদ্দ দিয়েছি। পাশাপাশি অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে ‘থোক’ বরাদ্দ ১০ হাজার কোটি টাকা রাখা হয়েছে। এখান থেকে নিয়েও স্বাস্থ্য বিভাগ প্রয়োজন মেটাতে পারবে।

সূত্র জানায়, ২০২০-২১ থেকে ২০২২-২৩ অর্থবছর পর্যন্ত তিন মেয়াদে স্বাস্থ্য খাত নিয়ে মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে সরকার। কিন্তু সেখানে সুনির্দিষ্ট কোনো দিকনির্দেশনা রাখা হয়নি। আগামী অর্থবছরে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২৯ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা।

এটি প্রস্তাবিত বাজেটের ৫ দশমিক ১ শতাংশ। এছাড়া ২০২১-২২ অর্থবছরে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দের প্রাক্কলন করা হয়েছে ৩০ হাজার ৬৩৫ কোটি টাকা। এটি সে বছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ। আর ২০২২-২৩ অর্থবছরে এ বরাদ্দের পরিমাণ হচ্ছে ৩৩ হাজার ৬৯৯ কোটি টাকা। এটি সে বছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ৫ দশমিক ৩০ শতাংশ। এতে দেখা যায়, টাকার অঙ্কে বরাদ্দ কিছুটা বাড়লেও বাজেটের ৫ শতাংশের মধ্যেই বরাদ্দ বেঁধে রাখা হয়েছে। যদিও করোনাভাইরাসের কারণে স্বাস্থ্য খাতে আরও বেশি বরাদ্দ রাখা দরকার ছিল।

স্বাস্থ্য খাত নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনায় বলা হয়, কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য স্বাস্থ্য খাতে অর্থবরাদ্দে সর্র্বোচ্চ অগ্রাধিকার প্রদান করা হয়েছে। সরকার ন্যাশনাল প্রেপার্ডনেস অ্যান্ড রেসপন্স প্ল্যান প্রণয়ন করেছে। এছাড়া কোভিড-১৯ মোকাবেলার জন্য বিশেষায়িত হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা, করোনা টেস্টের জন্য ল্যাব স্থাপন, চিকিৎসরা সরঞ্জাম পিপিই সংগ্রহ, স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণ, ঢাকা ও ঢাকার বাইরে হাসপাতালে আইসোলেশন ইউনিট স্থাপন করা হয়েছে। এজন্য বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৩শ’ কোটি টাকা।

সেখানে আরও বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস মহামারী মোকাবেলায় জরুরি পদক্ষেপ শীর্ষক একটি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ১ হাজার ১২৭ কোটি টাকা। আর্থিক সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক। আর ১ হাজার ৩৬৬ কোটি টাকা ব্যয়ে অপর একটি প্রকল্প ‘কোভিড-১৯ রেসপন্স ইমার্জেন্সি অ্যাসিস্ট্যান্স’ প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে।

দাতা সংস্থার টাকায় প্রকল্পের আওতায় হাসপাতালগুলোয় আইসিউ, আইসোলেশন সেন্টার স্থাপন, বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন স্থানে ৪৩টি স্ক্যানার মেশিন বসানো, আইইডিসিআরের জন্য ল্যাব সংখ্যা বাড়ানো, যানবাহন বাড়ানো, দেশের বিভাগীয় শহরে আইইডিসিআরের অফিস স্থাপনের কাজ করা হবে। পাশাপাশি এশিয়ান ইনফ্রাস্টাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (এআইআইবি) এবং কোরিয়া সরকারসহ অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীদের নিকট থেকে প্রাপ্ত সহায়তায় প্রকল্প চূড়ান্ত করা হয়েছে।

সূত্র আরও জানায়, দাতা সংস্থার সহায়তা ছাড়াও স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকার বিশেষ কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। কোভিড-১৯ মোকাবেলায় যে কোন জরুরি চাহিদা মেটানোর জন্য আগামী অর্থবছরে আরও ১০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।

করোনাভাইরাস মোকাবেলায় সরকারের অভিজ্ঞতা কমের কথা স্বীকার করে মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনায় বলা হয়, দুর্বলতা শনাক্ত করা হয়েছে। স্বাস্থ্য খাতকে উন্নত বিশ্বের কাতারে নিয়ে যেতে দরকার পরিকল্পনা প্রণয়ন। স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও বিজ্ঞান প্রযুক্তি আত্তীকরণের পাশাপাশি নিজস্ব গবেষণাভিত্তিক চিকিৎসা সেবার মেলবন্ধন ঘটিয়ে একটি উন্নত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা হবে।

এছাড়া টেকসই পদ্ধতি আবিষ্কার এবং রোগ নিয়ন্ত্রণে গবেষণার প্রয়োজনীতা রয়েছ। আর স্বাস্থ্য-শিক্ষা ও বিজ্ঞান-প্রযুক্তি খাতের গবেষণা উন্নয়নের জন্য ১০০ কোটি টাকার তহবিল গঠন করা হবে।

Tag :
জনপ্রিয়

৩ এপ্রিল ছুটি ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি

৩ বছরে ব্যয় হবে ৯৪ হাজার কোটি টাকা

প্রকাশিত : ০২:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জুন ২০২০

বরাদ্দে বড় ধরনের পরিবর্তন ছাড়াই করোনাভাইরাস মোকাবেলায় ‘স্বাস্থ্য খাতে’ মধ্যমেয়াদি (২০২০-২৩) পরিকল্পনা তৈরি করেছে সরকার। এর আওতায় প্রায় ৯৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা হবে। বছরে ব্যয় বৃদ্ধির হার গড়ে ১১ দশমিক ১০ শতাংশ।

পরিকল্পনার অংশ হিসেবে কোভিড-১৯ মোকাবেলায় জরুরি পদক্ষেপ হিসেবে স্বাস্থ্য খাতে ২ হাজার ৫শ’ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। দাতা সংস্থার অর্থায়নে তা বাস্তবায়ন করা হবে। আর গবেষণার জন্য সরকারের নিজস্ব খাত থেকে ১শ’ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গর্ভনর ড. আতিউর রহমান বলেন, স্বাস্থ্য খাতে আমাদের নজর দিতে হবে। যদিও এবারের বাজেট স্বাস্থ্য খাতে যে বরাদ্দ দিয়েছে তা যথেষ্ট নয়। এ বরাদ্দ দিয়ে স্বাস্থ্য খাত মেরামত সম্ভব নয়। এ জন্য আগামী বছরগুলোতেও বরাদ্দ বাড়াতে হবে।

স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ কম প্রসঙ্গে বাজেটত্তোর সংবাদ সম্মেলনে অর্থ সচিব আবদুর রউফ তালুকদার বলেন, এ খাতে বরাদ্দ আরও বাড়ানো গেলে ভালো হতো। কিন্তু মনে রাখতে হবে, ব্যয় করার সক্ষমতা আমাদের কতটুকু। প্রতি বছর স্বাস্থ্য খাত বরাদ্দের অতিরিক্ত এক হাজার থেকে দেড় হাজার কোটি টাকার বেশি ব্যয় করতে পারে না। এ বছর আমরা সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা বেশি বরাদ্দ দিয়েছি। পাশাপাশি অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে ‘থোক’ বরাদ্দ ১০ হাজার কোটি টাকা রাখা হয়েছে। এখান থেকে নিয়েও স্বাস্থ্য বিভাগ প্রয়োজন মেটাতে পারবে।

সূত্র জানায়, ২০২০-২১ থেকে ২০২২-২৩ অর্থবছর পর্যন্ত তিন মেয়াদে স্বাস্থ্য খাত নিয়ে মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে সরকার। কিন্তু সেখানে সুনির্দিষ্ট কোনো দিকনির্দেশনা রাখা হয়নি। আগামী অর্থবছরে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২৯ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা।

এটি প্রস্তাবিত বাজেটের ৫ দশমিক ১ শতাংশ। এছাড়া ২০২১-২২ অর্থবছরে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দের প্রাক্কলন করা হয়েছে ৩০ হাজার ৬৩৫ কোটি টাকা। এটি সে বছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ। আর ২০২২-২৩ অর্থবছরে এ বরাদ্দের পরিমাণ হচ্ছে ৩৩ হাজার ৬৯৯ কোটি টাকা। এটি সে বছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ৫ দশমিক ৩০ শতাংশ। এতে দেখা যায়, টাকার অঙ্কে বরাদ্দ কিছুটা বাড়লেও বাজেটের ৫ শতাংশের মধ্যেই বরাদ্দ বেঁধে রাখা হয়েছে। যদিও করোনাভাইরাসের কারণে স্বাস্থ্য খাতে আরও বেশি বরাদ্দ রাখা দরকার ছিল।

স্বাস্থ্য খাত নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনায় বলা হয়, কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য স্বাস্থ্য খাতে অর্থবরাদ্দে সর্র্বোচ্চ অগ্রাধিকার প্রদান করা হয়েছে। সরকার ন্যাশনাল প্রেপার্ডনেস অ্যান্ড রেসপন্স প্ল্যান প্রণয়ন করেছে। এছাড়া কোভিড-১৯ মোকাবেলার জন্য বিশেষায়িত হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা, করোনা টেস্টের জন্য ল্যাব স্থাপন, চিকিৎসরা সরঞ্জাম পিপিই সংগ্রহ, স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণ, ঢাকা ও ঢাকার বাইরে হাসপাতালে আইসোলেশন ইউনিট স্থাপন করা হয়েছে। এজন্য বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৩শ’ কোটি টাকা।

সেখানে আরও বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস মহামারী মোকাবেলায় জরুরি পদক্ষেপ শীর্ষক একটি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ১ হাজার ১২৭ কোটি টাকা। আর্থিক সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক। আর ১ হাজার ৩৬৬ কোটি টাকা ব্যয়ে অপর একটি প্রকল্প ‘কোভিড-১৯ রেসপন্স ইমার্জেন্সি অ্যাসিস্ট্যান্স’ প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে।

দাতা সংস্থার টাকায় প্রকল্পের আওতায় হাসপাতালগুলোয় আইসিউ, আইসোলেশন সেন্টার স্থাপন, বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন স্থানে ৪৩টি স্ক্যানার মেশিন বসানো, আইইডিসিআরের জন্য ল্যাব সংখ্যা বাড়ানো, যানবাহন বাড়ানো, দেশের বিভাগীয় শহরে আইইডিসিআরের অফিস স্থাপনের কাজ করা হবে। পাশাপাশি এশিয়ান ইনফ্রাস্টাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (এআইআইবি) এবং কোরিয়া সরকারসহ অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীদের নিকট থেকে প্রাপ্ত সহায়তায় প্রকল্প চূড়ান্ত করা হয়েছে।

সূত্র আরও জানায়, দাতা সংস্থার সহায়তা ছাড়াও স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকার বিশেষ কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। কোভিড-১৯ মোকাবেলায় যে কোন জরুরি চাহিদা মেটানোর জন্য আগামী অর্থবছরে আরও ১০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।

করোনাভাইরাস মোকাবেলায় সরকারের অভিজ্ঞতা কমের কথা স্বীকার করে মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনায় বলা হয়, দুর্বলতা শনাক্ত করা হয়েছে। স্বাস্থ্য খাতকে উন্নত বিশ্বের কাতারে নিয়ে যেতে দরকার পরিকল্পনা প্রণয়ন। স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও বিজ্ঞান প্রযুক্তি আত্তীকরণের পাশাপাশি নিজস্ব গবেষণাভিত্তিক চিকিৎসা সেবার মেলবন্ধন ঘটিয়ে একটি উন্নত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা হবে।

এছাড়া টেকসই পদ্ধতি আবিষ্কার এবং রোগ নিয়ন্ত্রণে গবেষণার প্রয়োজনীতা রয়েছ। আর স্বাস্থ্য-শিক্ষা ও বিজ্ঞান-প্রযুক্তি খাতের গবেষণা উন্নয়নের জন্য ১০০ কোটি টাকার তহবিল গঠন করা হবে।