ঢাকা , রবিবার, ০৪ মে ২০২৫, ২১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
৩ এপ্রিল ছুটি ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্‌ল কোম্পানির সব ধরনের ইন্টারনেটের দাম কমছে ১০ শতাংশ। রমজানে মাধ্যমিক স্কুল খোলা থাকবে ১৫ দিন, প্রাথমিক স্কুল ১০ দিন খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে টেকনাফ সীমান্তের হোয়াইক্যং এলাকা দিয়ে আজ অস্ত্র নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে মিয়ানমারের সেনা সাদ সাহেব রুজু করার পর দেওবন্দের মাসআলা খতম হয়ে গেছে : মাওলানা আরশাদ মাদানী চলছে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের দ্বিতীয় দিনের বয়ান পুলিশ সদস্যসহ বিশ্ব ইজতেমায় ৭ জনের মৃত্যু বর্তমান সরকারের সঙ্গে সব দেশ কাজ করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়পুরহাটে স্কুলছাত্র হত্যায় ১১ জনের মৃত্যুদণ্ড

বন্যায় ভেসে গেছে ৪৫০ কোটি টাকার মাছ

  • নিউজ ডেস্ক
  • প্রকাশিত : ১০:০৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জুলাই ২০২০
  • ৬৮৪ পঠিত

প্রথম দফা বন্যার পানি নামতে না নামতেই আরেকটি বড় ঢলের পূর্বাভাস এসেছে। চলতি বছরে দেশে বন্যার প্রথম ধাক্কাতেই মাছের খামার থেকে ৪৫০ কোটি টাকার বেশি দামের মাছ ও পোনা ভেসে গেছে। পুকুর ও জলাশয়ের অবকাঠামোর ক্ষতি হয়েছে প্রায় ৩০ কোটি টাকার। আর এই ক্ষতির অর্ধেকের বেশি এককভাবে হয়েছে সিলেট বিভাগের খামারি ও চাষিদের। এই হিসাব মৎস্য অধিদপ্তরের। করোনার মধ্যে ঘূর্ণিঝড় আম্পান, এরপর বন্যার ধাক্কায় মাছের খামারিরা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন। আসন্ন ঢলে কী করে অবশিষ্ট মাছের খামারগুলো রক্ষা করা যাবে, তা নিয়ে শঙ্কায় দিশেহারা খামারিরা।

সরকারের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, আগামী দু-এক দিনের মধ্যে এই বড় ঢলটি আসতে যাচ্ছে। গত ২৭ জুন শুরু হওয়া বন্যার প্রথম ধাক্কায় দেশের ১৪টি জেলার নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। আসন্ন ঢলে মোট ২৩ থেকে ২৫টি জেলা প্লাবিত হতে পারে।

মৎস্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক আরিফ আজাদ প্রথম আলোকে বলেন, বন্যার সময় মৎস্যচাষিদের কীভাবে পুকুর ও জলাশয়ের মাছের সুরক্ষা দিতে হবে, তার সুস্পষ্ট নির্দেশনা স্থানীয় পর্যায়ে ও কেন্দ্রীয়ভাবে তৈরি করা আছে। সেগুলো দ্রুত প্রচার করা উচিত। চাষিদের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা দিয়ে মাছ ভেসে যাওয়া থেকে রক্ষা করা উচিত।

Tag :
জনপ্রিয়

৩ এপ্রিল ছুটি ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি

বন্যায় ভেসে গেছে ৪৫০ কোটি টাকার মাছ

প্রকাশিত : ১০:০৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জুলাই ২০২০

প্রথম দফা বন্যার পানি নামতে না নামতেই আরেকটি বড় ঢলের পূর্বাভাস এসেছে। চলতি বছরে দেশে বন্যার প্রথম ধাক্কাতেই মাছের খামার থেকে ৪৫০ কোটি টাকার বেশি দামের মাছ ও পোনা ভেসে গেছে। পুকুর ও জলাশয়ের অবকাঠামোর ক্ষতি হয়েছে প্রায় ৩০ কোটি টাকার। আর এই ক্ষতির অর্ধেকের বেশি এককভাবে হয়েছে সিলেট বিভাগের খামারি ও চাষিদের। এই হিসাব মৎস্য অধিদপ্তরের। করোনার মধ্যে ঘূর্ণিঝড় আম্পান, এরপর বন্যার ধাক্কায় মাছের খামারিরা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন। আসন্ন ঢলে কী করে অবশিষ্ট মাছের খামারগুলো রক্ষা করা যাবে, তা নিয়ে শঙ্কায় দিশেহারা খামারিরা।

সরকারের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, আগামী দু-এক দিনের মধ্যে এই বড় ঢলটি আসতে যাচ্ছে। গত ২৭ জুন শুরু হওয়া বন্যার প্রথম ধাক্কায় দেশের ১৪টি জেলার নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। আসন্ন ঢলে মোট ২৩ থেকে ২৫টি জেলা প্লাবিত হতে পারে।

মৎস্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক আরিফ আজাদ প্রথম আলোকে বলেন, বন্যার সময় মৎস্যচাষিদের কীভাবে পুকুর ও জলাশয়ের মাছের সুরক্ষা দিতে হবে, তার সুস্পষ্ট নির্দেশনা স্থানীয় পর্যায়ে ও কেন্দ্রীয়ভাবে তৈরি করা আছে। সেগুলো দ্রুত প্রচার করা উচিত। চাষিদের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা দিয়ে মাছ ভেসে যাওয়া থেকে রক্ষা করা উচিত।